আজ || শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম :
  জুলাই অভ্যূত্থানে শহীদ স্মরণে খুলনায় বিএনপির মৌন মিছিল – তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কটূক্তি সহ্য করা হবেনা       সাকিব রায়হানের কবর জিয়ারত; পরিবারের পাশে বিভাগীয় কমিশনার       মীর মুগ্ধ’র শাহাদাত বার্ষিকী – শোকে শ্রদ্ধায় কৃতি শিক্ষার্থীকে স্মরণ করলো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়       যুবদল নেতা মাহবুব হত্যা : খুলনা ও সাতক্ষীরা থেকে আরও দু’জন গ্রেফতার       খুলনায় জামায়াতের বিক্ষোভ – দেশ এখনও ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়নি       পরিস্থিতির জন্য অন্তবর্তী সরকারের নির্লিপ্ততা দায়ী : খুলনা যুবদল       বিল ডাকাতিয়ার জলাবদ্ধতা নিরসনে শৈলমারী গেটের পলি অপসারণ শুরু       কুয়েট চালুর দাবিতে ইউজিসি’তে স্মারকলিপি দিয়েছে গার্ডিয়ান ফোরাম       ফরিদপুরের উদ্দেশ্যে খুলনা ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা       আ.লীগ জঙ্গী সংগঠন, গোপালগঞ্জ ফ্যাসিস্টদের আশ্রয় কেন্দ্র; অভিযুক্তদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে    
 


সংঘাতের মধ্যেই ইসরাইলের উত্তর সীমান্ত সফর করলেন নেতানিয়াহু

হিজবুল্লাহর সঙ্গে তীব্র সংঘাতের মধ্যে রোববার ইসরাইলের উত্তর সীমান্ত সফর করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, ‘সমঝোতা মীমাংসা বা সামরিক বাহিনীর বলপ্রয়োগের’ মাধ্যমে, ইসরাইল এই অঞ্চলে নিরাপত্তা পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবে। রোববার (৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে টাইমস অব ইসরাইল।

শীর্ষ সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে সফরের সময় নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা লেবাননের সঙ্গে চুক্তি বাস্তবায়ন কিংবা ছাড়াই উত্তরাঞ্চলে নিরাপত্তা পুনরুদ্ধার এবং বাস্তচ্যুত বাসিন্দাদের তাদের বাড়িতে ফিরিয়ে আনবো’।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইসরাইলের বিরুদ্ধে যে কোনো কার্যকলাপ ঠেকাতে হিজবুল্লাহকে লিতানি নদীর উত্তরে ঠেলে দেওয়া, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে পুনরায় সশস্ত্র হওয়া এবং প্রতিক্রিয়া জানানো থেকে বিরত রাখবো’।

লিতানি নদী ইসরাইলের সীমান্ত থেকে লেবাননের অভ্যন্তরে প্রায় ৩০ কিলোমিটার। এই সীমা পর্যন্ত ইসরাইল হিজবুল্লাহর উপস্থিতি নির্মূল করতে চায়।

নেতানিয়াহু বলেন, ‘সহজ কথায়: বলপ্রয়োগ, বলপ্রয়োগ, বলপ্রয়োগ’। মূলত এরমাধ্যম হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা করাকেই শান্তি ফেরানোর পথ হিসেবে বেছে নিয়েছেন তিনি।

নেতানিয়াহু বলেন, সিরিয়ার মধ্য দিয়ে ইরান থেকে হিজবুল্লাহর ‘অক্সিজেন’ অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করাও গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

জানা গেছে, নেতানিয়াহুর সঙ্গে এসময় ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর নর্দার্ন কমান্ডের প্রধান মেজর জেনারেল ওরি গর্ডিন এবং অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধের মধ্যে অভিযান মূল্যায়নের পাশাপাশি স্থল আক্রমণাত্মক এবং প্রতিরক্ষামূলক পরিকল্পনার বিভিন্ন খোঁজখবর নেন তিনি।

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিন এবং হামাসের সমর্থনে লেবানন থেকে ইসরাইলে ড্রোন এবং রকেট হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল। গত সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে এই সংঘাত আরো তীব্র হয়েছে। হিজবুল্লাহর হামলার ভয়ে ইসরাইল তাদের উত্তর সীমান্ত থেকে কমপক্ষে ৬০ হাজার বাসিন্দা সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছে। উত্তরাঞ্চলে নেতানিয়াহুর সফর বাস্ত্যচুত সে সব ইসরাইলি নাগরিকদের মনে আশার সঞ্চার তৈরি করতে পারে।


Top