আজ || শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
শিরোনাম :
  জুলাই অভ্যূত্থানে শহীদ স্মরণে খুলনায় বিএনপির মৌন মিছিল – তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কটূক্তি সহ্য করা হবেনা       সাকিব রায়হানের কবর জিয়ারত; পরিবারের পাশে বিভাগীয় কমিশনার       মীর মুগ্ধ’র শাহাদাত বার্ষিকী – শোকে শ্রদ্ধায় কৃতি শিক্ষার্থীকে স্মরণ করলো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়       যুবদল নেতা মাহবুব হত্যা : খুলনা ও সাতক্ষীরা থেকে আরও দু’জন গ্রেফতার       খুলনায় জামায়াতের বিক্ষোভ – দেশ এখনও ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়নি       পরিস্থিতির জন্য অন্তবর্তী সরকারের নির্লিপ্ততা দায়ী : খুলনা যুবদল       বিল ডাকাতিয়ার জলাবদ্ধতা নিরসনে শৈলমারী গেটের পলি অপসারণ শুরু       কুয়েট চালুর দাবিতে ইউজিসি’তে স্মারকলিপি দিয়েছে গার্ডিয়ান ফোরাম       ফরিদপুরের উদ্দেশ্যে খুলনা ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা       আ.লীগ জঙ্গী সংগঠন, গোপালগঞ্জ ফ্যাসিস্টদের আশ্রয় কেন্দ্র; অভিযুক্তদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে    
 


৯ সদস্যের সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি

৯ সদস্যের সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এতে প্রধান করা হয়েছে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও লেখক আলী রীয়াজকে। সোমবার (৭ অক্টোবর) এ কমিশন গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।‌ পরে প্রজ্ঞাপনটি গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়।

সংবিধান সংস্কার কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, বার-এট-ল’ ইমরান সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক মুহম্মদ ইকরামুল হক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট শরীফ ভূঁইয়া, বার-এট-ল’ এম মঈন আলম ফিরোজী, লেখক ফিরোজ আহমেদ, লেখক ও মানবাধিকার কর্মী মো. মুস্তাইন বিল্লাহ এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মো. মাহফুজ আলম।

প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, বাংলাদেশ সরকার জনপ্রতিনিধিত্বশীল ও কার্যকর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে দেশের বিদ্যমান সংবিধান পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করে সংবিধান সংস্কারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন প্রস্তুত করতে এ কমিশন গঠন করা হয়েছে।সংবিধান সংস্কার কমিশন ৬ অক্টোবর থেকে কার্যক্রম শুরু করে এবং সংশ্লিষ্ট সব মতামত বিবেচনা করে পরবর্তী ৯০ দিনের (৩ মাস) মধ্যে প্রস্তুত করা প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাজে হস্তান্তর করবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, কমিশন কার্যালয় সরকার নির্ধারণ করবে। কমিশনের প্রধান ও সদস্যরা সরকার নির্ধারিত পদমর্যাদা, বেতন/সম্মানী ও সুযোগ-সুবিধা পাবেন। তবে কমিশন প্রধান বা কোনো সদস্য অবৈতনিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে চাইলে বা সুযোগ-সুবিধা নিতে না চাইলে, তা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অনুমোদন করতে পারবেন।


Top